পাঠদান পদ্ধতি
ডিজিটাল পদ্ধতিতে শ্রেণীকক্ষের কার্যক্রম পরিচালনা ।
কার্ড পাঞ্চের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি নিশ্চিত ।
প্রয়োজনে অনলাইন ক্লাস ও পরীক্ষা করা হয় ।
প্রতি মাসে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয় ।
নতুন শিক্ষক্রম অনুযায়ী পাঠদান ।
বছরের শুরুতেই কোর্সভিত্তিক পরিকল্পনাসহ সিলেবাস প্রদান করা হয় ।
সিলেবাস অনুযায়ী প্রতি সেমিস্টারের পূর্বে কম্পিউটারাইজড লেকচার শীট ও প্রয়োজনীয় নোট সরবরাহ করা হয় ।
লেসন প্ল্যান অনুযায়ী শ্রেণি কক্ষে পাঠদান শ্রেণি কাজ করানো এবং বাড়ীর কাজ দেওয়া হয় ।
ক্লাসের পড়া ক্লাসে শিখানো হয় এবং ক্লাসেই পড়া আদায় করা হয় ।
ফলাফলের ভিত্তিতে ছাত্র-ছাত্রীদের বিষয়ভিত্তিক দুর্বলতা দূরীকরণের লক্ষ্যে ছাত্র ছাত্রী, শিক্ষক-অভিভাকের বিশেষ সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় ।
শিক্ষকের পাঠদানের পর শিক্ষার্থী কতটুকু বুঝতে পারলো বা কেমন মনোযোগী ছিল তা মূল্যায়নের জন্য ক্লাসেই স্পট টেস্ট নেওয়া হয় ।